41th BCS circular published করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (PSC)।
মোট ২১৬৬ জন ক্যাডার নিয়োগ দেওয়া হবে ।
আবেদন গ্রহণ :০৫/১২/২০১৯ সকাল ১০:০০ টা
আবেদন গ্রহণ শেষ : ০৪/০১/২০২০ সন্ধা ৬:০০ টা।
প্রকাশিত গ্রন্থঃ লোক লোকান্তর, কালের কলস, সোনালী কাবিন, মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো , আরব্য রজনীর রাজহাঁস, বখতিয়ারের ঘোড়া, Al Mahmud In English, দিনযাপন, দ্বিতীয় ভাংগন, একটি পাখি লেজ ঝোলা, আল মাহমুদরে গল্প, গল্পসমগ্র,প্রেমের গল্প, যেভাবে গড়ে উঠি, কিশোর সমগ্র, কবির আত্নবিশ্বাস, কবিতাসমগ্র, কবিতাসমগ্র-২,পানকৌড়ির রক্ত, সৌরভের কাছে পরাজিত, গন্ধ বণিক, ময়ূরীর মুখ, না কোন শূণ্যতা মানি না, নদীর ভেতরের নদী, পাখির কাছে , ফুলের কাছে, প্রেম ও ভালোবাসার কবিতা, প্রেম প্রকৃতির দ্রোহ আর প্রার্থনা কবিতা, প্রেমের কবিতা সমগ্র, উপমহাদেশ, বিচূর্ণ আয়নায় কবির মুখ, উপন্যাস সমগ্র-১,উপন্যাস সমগ্র-২,উপন্যাস সমগ্র-৩, ত্রিশেরা, উড়াল কাব্য ……………….
মুহম্মদ কুদরাত ই খুদা
জন্ম : ১লা ডিসেম্বর, ১৯০০ (মাড়গ্রাম, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ, ব্রিটিশ ভারত)
মৃত্যু : নভেম্বর ৩, ১৯৭৭ (ঢাকা, বাংলাদেশ)
পরিচিতির কারণ : রসায়নবিদ, গ্রন্থকার এবং শিক্ষাবিদ
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার : একুশে পদক (১৯৮৪), স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৭৬), তমঘা-ই-পাকিস্তান, সিতারা-ই-ইমতিয়াজ
জন্ম : ১০ জুলাই , ১৮৮৫ (পেয়ারা গ্রাম, চব্বিশ পরগনা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত)
মৃত্যু : ১৩ জুলাই, ১৯৬৯ (ঢাকা, বাংলাদেশ)
এন্ট্রান্স পাশের সময় থেকেই মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বিভিন্ন ভাষার প্রতি অতি উৎসাহী ও আগ্রহী হয়ে উঠেন এবং একাধিক ভাষা শিক্ষা শুরু করেন। ১৯১৫ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত চব্বিশ পরগণার বশিরহাটে আইন ব্যবসা করেন। ১৯১৯ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের সহকর্মী হিসেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। পাশাপাশি একই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯২২ থেকে ১৯২৪ সালে পর্যন্ত আইন বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। ফ্রান্সের সোরবোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৮...
দ্বিরুক্ত শব্দকে ভাঙলে পাওয়া যায় ‘দ্বি+উক্ত’। অর্থাৎ, যা দুইবার বলা হয়েছে।
বাংলা ভাষায় অনেক শব্দ বা পদ দুইবার ব্যবহৃত হয়ে অন্য একটি বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে। কোন শব্দ বা পদ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হয়ে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে। যেমন- ‘আমার জ্বর জ্বর লাগছে।’ এখানে ‘জ্বর জ্বর’ দ্বিরুক্ত শব্দটি ঠিক ‘জ্বর’ অর্থ প্রকাশ করছে না। জ্বরের ভাব প্রকাশ করছে।
দ্বিরুক্ত শব্দ ৩ প্রকার-
(ক)শব্দের দ্বিরুক্তি,
(খ)পদের দ্বিরুক্তি ও
(গ)অনুকার দ্বিরুক্তি।
(ক) শব্দের দ্বিরুক্তি
১. একই শব্দ অবিকৃতভাবে দুইবার ব্যবহৃত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠন করতে পারে। যেমন- ভাল ভাল বই, ফোঁটা ফোঁটা জল, বড় বড় বাড়ি,...
40th BCS circular published করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (PSC)।
মোট ১৯০৩ জন ক্যাডার নিয়োগ দেওয়া হবে (সংখ্যা আরও বাড়তে পারে)।
আবেদন গ্রহণ :৩০/০৯/২০১৮
আবেদন গ্রহণ শেষ : ১৫/১১/২০১৮
৩৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার আসনবিন্যাস প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। এই বিসিএসে শুধু চিকিৎসক নেওয়া হবে। ৩৯তম বিশেষ বিসিএসে ২০০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এ ছাড়া ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা হবে।
কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার । শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এ বিহারটি পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের মতো হলেও আকারে ছোট। এটি ১২শ প্রত্নতাত্বিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। কোটবাড়িতে বার্ডের কাছে লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায় এ বিহারটির অবস্থান। বিহারটির আশপাশে এক সময় শাল-গজারির ঘন বন ছিল বলে এ বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার। এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর। এখনো ছোট একটি বন আছে সেখানে।
মসজিদটির গায়ে কোনো শিলালিপি নেই। তাই এটি কে নির্মাণ করেছিলেন বা কোন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিলো সে সম্বন্ধে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। তবে মসজিদটির স্থাপত্যশৈলী দেখলে এটি যে খান-ই-জাহান নির্মাণ করেছিলেন সে সম্বন্ধে কোনো সন্দেহ থাকে না। ধারণা করা হয় তিনি ১৫শ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেন। এ মসজিদটি বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিলো। পাথরগুলো আনা হয়েছিলো রাজমহল থেকে। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে...
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে...
• জাতীয় স্মৃতি সৌধ কোথায় অবস্থিত -ঢাকার সাভারে • জাতীয় স্মৃতি সৌধের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন করা হয় - ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে । • জাতীয় স্মৃতি সৌধের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন করেন - বঙ্গবন্ধ শেখ মজিবুর রহমান • জাতীয় স্মৃতি সৌধ উদ্বোধন করা হয় -- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২সালে । • জাতীয় স্মৃতি সৌধ উদ্বোধন করেন - হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ • জাতীয় স্মৃতি সৌধকে বলা হয় - একটি সম্মিলিত প্রয়াস • জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থাপিত মঈনুল হোসেন • জাতীয় স্মৃতি সৌধ ১০৯ একর উপর প্রতিষ্ঠিত • জাতীয় স্মৃতি সৌধের ফলক আছে ৭টি • জাতীয় স্মৃতি সৌধের উচ্চতা -৪৬.৬ মিটার বা ১৫০ ফুট...
বাংলা সাহিত্যে আঠার শ সাল থেকে আধুনিক যুগের সূত্রপাত। স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের স্বতন্ত্র গৌরব নিয়ে এ যুগের সূত্রপাত। ইংরেজ আগমণের ফলপ্রসূ প্রভাবের সঙ্গে এ যুগের সম্পর্ক জড়িত। ইংরেজি শিক্ষা ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে এদেশের বুদ্ধিজীবীরা চিন্তায় , কাজে ও সৃষ্টিতে এক নতুনত্ব অনুভব করেন, তার নাম দেয়া হয় নবজাগৃতি বা রেঁনেসা। আর এই নব জাগৃতিই আধুনিক যুগকে সামাজিক -সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে মধ্যযুগ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আধুনিক যুগ ধরা হলেও এই যুগের বিশেষ লক্ষণ পূর্ব থেকে কিছুটা পরিস্ফুট হতে দেখা যায়। ১৭৬০ সালে পরলোকগত মধ্যযুগের শেষ কবি ‘ রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র’ -এর ‘অন্নদামঙ্গল ‘ কাব্য মানবিকতার সুরটি ঝংকৃত হয়ে...
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলার এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ বংশে জন্ম
হলেও মধুসূদন যৌবনে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে মাইকেল মধুসূদন নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। জীবনের দ্বিতীয় পর্বে মধুসূদন আকৃষ্ট হন নিজের মাতৃভাষার প্রতি। এই সময়েই তিনি বাংলায় নাটক, প্রহসন ও কাব্যরচনা করতে শুরু করেন। মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য। তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি: দ্য ক্যাপটিভ লেডি, শর্মিষ্ঠা, কৃষ্ণকুমারী (নাটক), পদ্মাবতী...
প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমান
প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ
প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ
প্রথম স্বররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান
প্রথম স্পীকার(গন পরিষদ) শাহ আবদুল হামিদ
প্রথম অথমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলী
প্রথম স্পীকার(জাতীয় সংসদ) মোহাম্মদ উল্ল্যাহ
প্রথম এটার্নি জেনারেল এম.এইচ.খন্দকার
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এ.এন. হামিদুল্লাহ
প্রথম সেনাবাহিনীর প্রধান এম.এ.জি ওসমানী
প্রথম প্রধান বিচারপতি এ.এস.এম.সায়েম
প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচিত প্রথম মেয়র মোহাম্মদ হানিফ
প্রথম বানিজ্য জাহাজ বাংলার দূত
ঢাকা বিশ্বঃ উপমহাদেশের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর স্যার এফ রহমান
ঢাকা বিশ্বঃ প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর স্যার পি.জে.হার্টস
প্রথম উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত শরসিন্দু শেখর চাকমা
...পদ্মা -হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ
ব্রহ্মপুত্র -তিব্বতের মানস সরোবর
যমুনা -তিব্বতের মানস সরোবার
মেঘনা -আসামের লুসাই পাহাড়
কর্ণফুলী -মিজোরামের লুসাই পাহাড়
বিভিন্ন নদীর মিলিতস্থল :
পদ্মা+মেঘনা=চাঁদপুর
পদ্মা+যমুনা=গোয়ালন্দ
সুরমা+কুশিয়ারা =ভৈরব (আজমিরীগঞ্জ)
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র +মেঘনা=ভৈরব বাজার
গুরুত্বপূর্ণ নদীর নাম ও তার শাখা নদী ও উপ-নদী :
১, পদ্মার শাখা নদী: মধুমতি, আড়িয়াল খাঁ, ভৈরব, কপোতাক্ষ, গড়াই, ইছামতি, মাথাভাঙ্গা।
২, যমুনার শাখা নদী: ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা।
৩, ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী: যমুনা।
৪, পদ্মার উপ-নদী: মহাগঙ্গা, টাঙ্গন, পুর্ভবা, নাগর, কুলিক।
৫, যমুনার উপ-নদী: তিস্তা, ধরলা, করতোয়া, আত্রাই, বাঙালী।
৬, মেঘনার উপ-নদী: শীতলক্ষ্যা, গোমতি, ডাকাতিয়া।
৭, কর্ণফুলী নদীর উপনদী: হালদা, বোয়ালখালী, কাসালং।
বাংলাদেশে সারা বছর নাব্য ভ্রমন নদী পথের দৈর্ঘ্য ৫,২০০ কিমি
বাংলাদেশের নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি
বাংলাদেশের নদ-নদী মোট -২৩০টি(সরকারি হিসাবে)
মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি
ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই।
বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ।
বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ, ভারতে নাম পূর্বাশা।
প্রধান নদী- পদ্মা
দীর্ঘতম নদী- মেঘনা
দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র...
Ans: 117th
Ans: 16th
Ans: 19th