আপনার কাছে যদি মনে হয় প্রশ্নটি অধ্যায় অনুযায়ী সঠিক নয় তাহলে সঠিক অধ্যায় ও প্রশ্নটি অথবা কোন প্রকার ভুল থাকলে আমাদের কে জানান ইমেইল করে kabirdepart@gmail.com

প্রাচীন যুগ ও চর্যাপদ

Correct :

Wrong :

  • 1. ‘চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’-এর অর্থ কী?
  • 2. ড. মুহাম্মদ শহীদ্দুল্লাহ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থের নাম কী?
  • ∎"Buddhist Mystic Songs"--লিখেছেন ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ.

  • 3. বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদে প্রাপ্ত পদের সংখ্যা-
  • 4. ‘পদ্মাবতী’ কাব্য রচনা করেন-
  • 5. প্রাচীনতম গ্রন্থ কোনটি?
  • চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি।খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীত শাখাটির সূত্রপাতও হয়েছিলো এই চর্যাপদ থেকেই। এই বিবেচনায় এটি একটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ।

  • 6. বিদ্যাপতি কোথাকার কবি ছিলেন?  
  • বিদ্যাপতি (আনু. ১৩৭৪-১৪৬০)  বৈষ্ণব কবি এবং পদসঙ্গীত ধারার রূপকার। মিথিলার সীতামারী মহকুমার বিসফি গ্রামে এক বিদগ্ধ শৈব ব্রাহ্মণ পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁদের পারিবারিক উপাধি ছিল ঠক্কর বা ঠাকুর। তাঁর পিতার নাম গণপতি ঠাকুর। বংশপরম্পরায় তাঁরা মিথিলার রাজপরিবারে উচ্চপদে চাকরি করতেন। বিদ্যাপতি নিজেও মিথিলারাজ দেবসিংহ ও শিবসিংহের সভাসদ ছিলেন। শ্রীহরি মিশ্রের অধীনে বিদ্যাপতি শিক্ষাগ্রহণ করেন। শস্ত্র, শাস্ত্র, রাজনীতি এবং  সংস্কৃত সাহিত্যে তাঁদের পারিবারিক অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

  • 7. চর্যাপদের আদি কবি কে?
  • আবিষ্কৃত পুঁথিটিতে ৫০টি চর্যায় মোট ২৪ জন সিদ্ধাচার্যের নাম পাওয়া যায়। এঁরা হলেন: লুই, কুক্কুরী, বিরুআ, গুণ্ডরী, চাটিল, ভুসুকু, কাহ্ন, কাম্বলাম্বর, ডোম্বী, শান্তি, মহিত্তা, বীণা, সরহ, শবর, আজদেব, ঢেণ্ঢণ, দারিক, ভাদে, তাড়ক, কঙ্কণ, জঅনন্দি, ধাম, তান্তী পা, লাড়ীডোম্বী। এঁদের মধ্যে লাড়ীডোম্বীর পদটি পাওয়া যায়নি। ২৪, ২৫ ও ৪৮ সংখ্যক পদগুলি হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিতে না থাকলেও ডক্টর প্রবোধচন্দ্র বাগচী আবিষ্কৃত তিব্বতি অনুবাদে এগুলির রচয়িতার নাম উল্লিখিত হয়েছে যথাক্রমে কাহ্ন, তান্তী পা ও কুক্কুরী।[১১] এই নামগুলির অধিকাংশই তাঁদের ছদ্মনাম এবং ভনিতার শেষে তাঁরা নামের সঙ্গে 'পা' (<পদ) শব্দটি সম্ভ্রমবাচক অর্থে ব্যবহার করতেন।সাধারণভাবে লুইপাদকেই আদি সিদ্ধাচার্য মনে করা হয়। তাঞ্জর বর্ণনা অনুযায়ী তিনি ছিলেন বাঙালি। তিনি মগধের বাসিন্দা ছিলেন ও রাঢ় ও ময়ূরভঞ্জে আজও তাঁর নাম শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয়। চর্যার টীকায় তাঁর অন্য নাম লূয়ীপাদ বা লূয়ীচরণ। ১ ও ২৯ সংখ্যক পদদুটি তাঁর রচিত।

  • 8. চর্যাপদের কবিগণের মধ্যে সর্বাধিক পদরচয়িতার গৌরবের অধিকারী-  
  • চর্যার পুঁথিতে সর্বাধিক সংখ্যক পদের রচয়িতা কাহ্ন বা কাহ্নপাদ। তিনি কৃষ্ণাচার্য, কৃষ্ণপাদ ও কৃষ্ণবজ্র নামেও পরিচিত। পুঁথিতে তাঁর মোট ১১টি পদ (পদ- ৭, ৯, ১১, ১২, ১৮, ১৯, ২৪, ৩৬, ৪০, ৪২ ও ৪৫) পাওয়া যায়। ইনি ওড়িশার এক ব্রাহ্মণ বংশে জন্মগ্রহণ করেন বলে জানা যায়। শৌরসেনী অপভ্রংশ ও মাগধী অপভ্রংশজাত বাংলায় তিনি পদ রচনা করতেন।

  • 9. ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের খন্ড সংখ্যা-  
  • কৃষ্ণের জন্ম, বৃন্দাবনে রাধার সঙ্গে তাঁর প্রণয় এবং অন্তে বৃন্দাবন ও রাধা উভয়কে ত্যাগ করে কৃষ্ণের চিরতরে মথুরায় অভিপ্রয়াণ – এই হল ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের মূল উপজীব্য। আখ্যানভাগ মোট ১৩ খণ্ডে বিভক্ত। পুথিটি খণ্ডিত বলে কাব্যরচনার তারিখ জানা যায় না। তবে কাব্যটি আখ্যানধর্মী ও সংলাপের আকারে রচিত বলে প্রাচীন বাংলা নাটকের একটি আভাস মেলে এই কাব্যে।

  • 10. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন কোনটি?
  • বাঙালিরা প্রথমে ছিল মূলত বৌদ্ধ। তাই উনিশ শতকে যখন বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, বাঙালির ইতিহাস লেখা শুরু হতে লাগলো, তখন বৌদ্ধ ধর্মের ইতিহাস নিয়েও গবেষণা শুরু হয়ে গেল। অনেকেই প্রাচীন বৌদ্ধ গান, দোহা- এসব খুঁজতে শুরু করলো নেপালে- তিব্বতে গিয়ে। এসব গানগুলো ছিল মূলত সংস্কৃত বা তিব্বতী ভাষায় লেখা।

    সম্ভবত প্রথম এ কাজে নেপাল যান রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র। তিনি বৌদ্ধ ধর্ম আর বৌদ্ধ সাহিত্যের অনেকগুলো পুঁথিও আবিষ্কার করেন। পরে সেগুলোর একটা তালিকাও প্রকাশ করেন ১৮৮২ সালে। তার এসব কাজ দেখে উৎসাহিত হন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৮৯৭-৯৮ সালে দুবার নেপালে যান তিনি। তৃতীয় এবং শেষবার যান ১৯০৭ সালে। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে তিনি নেপালের রাজদরবারের লাইব্রেরিতে খুঁজে পান চারটি প্রাচীন পুঁথি; ‘চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’, সরোজবজের ‘দোহাকোষ’, কৃষ্ণাচার্যের ‘দোহাকোষ’ আর ‘ডাকার্ণব’।

  • 11. সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে কোন কবির?
  • কাহ্নপা (আনু. ১০ম শতক)  বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্য ও চর্যাপদকর্তা। প্রকৃত নাম কৃষ্ণাচার্য পাদ, অপভ্রংশে হয়েছে কাহ্নপা, কনহপা, কাহ্নিল পা ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদের কবিগোষ্ঠীর মধ্যে তিনিই ছিলেন শ্রেষ্ঠ। পালরাজ দেবপালের রাজত্বকালে (আনু. ৯০০-৫০) তিনি বর্তমান ছিলেন। কাহ্নপা সম্প্রদায়গতভাবে ছিলেন  ব্রাহ্মণ, পরে  সহজিয়া মতে দীক্ষা নিয়ে সিদ্ধাচার্য, মন্ডলাচার্য ইত্যাদি উপাধিতে ভূষিত হন। পাহাড়পুরের সোমপুর বিহারে তিনি অবস্থান করতেন। তিনি বৌদ্ধ সহজিয়া মতের অনুসারী ছিলেন; জলন্ধরী পা ছিলেন তাঁর গুরু। চর্যাপদের ২৩জন কবির মধ্যে কাহ্নপার পদসংখ্যা সর্বাধিক, মোট ১৩টি। এ পর্যন্ত কাহ্নপার ভণিতায় ৭৪খানি গ্রন্থের নাম জানা গেছে। অনেকে মনে করেন, সকল গ্রন্থের রচয়িতা একই কাহ্নপা নাও হতে পারেন।  চর্যাপদ ছাড়া বাকিগুলি  অপভ্রংশ ও সংস্কৃত ভাষায় রচিত। তাঁর পদগুলিতে বৌদ্ধ ও হিন্দু তন্ত্রের মিশ্রণ আছে।অন্যান্য পদকর্তার মতো কাহ্নপাও সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন। তাঁর প্রত্যেক পদের শীর্ষে রাগ-তালের উল্লেখ আছে।

  • 12. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, চর্যাপদের ভাষা—      
  • 13. বাংলাভাষার আদি স্তরের স্থিতিকাল কোনটি?
  • 14. বাংলা ভাষার প্রাচীন নিদর্শন-
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন বা বাংলা ভাষার প্রাচীন নিদর্শন চর্যাপদ।

  • 15. ‘চর্যাপদ’ কোন ধর্মাবলম্বীদের সাহিত্য? 
  • 16. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ‘চর্যাপদ’ যে গ্রন্থে প্রকাশ করেছিলেন?
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী 'হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা' নামে ‘চর্যাপদ’ প্রকাশ করেছিলেন।

  • 17. বাংলা সাহিত্যর প্রথম নিদর্শন চর্যাপদের প্রাপ্ত পদের সংখ্যা-
  • চর্যার ৫০ টি পদের মধ্য ২৪,২৫,৪৮ সংখ্যক পদের সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি। ২৩ সংখ্যক পদের শেষাংশ পাওয়া যায় নি। অর্থাৎ মোট সাড়ে ৪৬ টি পদ পাওয়া গেছে।

  • 18. চর্যাপদ আবিষ্কার করেন-
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 19. বাঙলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ’ এর আবিষ্কারক --
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 20. বাংলা লিপির উৎস কি ?
  • প্রাচীন ভারতীয় লিপি দুটি। ব্রাহ্মী ও খরোষ্ঠী। ব্রাহ্মী লিপি তিন ভাগে বিভক্ত। পুর্বী লিপি, মধ্য ভারতীয় লিপি এবং পশ্চিমা লিপি। পুর্বী লিপির কুটিল রূপ হতে বাংলা লিপির উদ্ভব।

  • 21. বাংলা কথ্য ভাষার আদি গ্রন্থ কোনটি ?
  • 22. কবি আলাওলের জন্মস্থান কোনটি ?
  • কবি ও পণ্ডিত আলাওল আনুমানিক ১৬০৭ খ্রিস্টাব্দে চট্টগ্রামের হাটহাজারীর জোবড়া গ্রামে, মতান্তরে ফরিদপুরের ফতেয়াবাদ পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন।

  • 23. চর্যাপদের কবির সংখ্যা কত জন ?
  • প্রাচীন বাংলা ভাষার চর্যাপদের মোট ৫০ টি পদের ২৩ জন কবির নাম পাওয়া যায়। চর্যাপদে আরও একজন পদকর্তার নাম আছে, কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার পদ সংখ্যা ৫১ এবং কবি ২৪ জন।

  • 24. 'চর্যাপদ' কত সালে আবিষ্কৃত হয় ?
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 25. বৌদ্ধদের কোন সম্প্রদায়ের সাধকগণ চর্যাপদ রচনা করেন?
  • 26. চর্যাপদের কতটি প্রবাদ বাক্য পাওয়া যায়?
  • 27. চর্যাপদ কোন ধর্মাবলম্বীদের সাহিত্য?
  • চর্যাপদ সহজিয়া বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সাহিত্য । চর্যার পদগুলোতে বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্জের গোপন তত্ত্বদর্শন ও ধর্মচর্চাকে বাহ্যিক প্রতীকের সাহায্য তুলে ধরা হয়েছে। এর রচয়িতাগণ দুরূহ ধর্মতত্ত্বকে সহজবোধ্য রূপকে উপস্থাপন করেছেন।

  • 28. 'আপনা মাংসে হরিণা বৈরী'- লাইনটি কোন সাহিত্যের অন্তর্ভূক্ত?
  • 29. খনার বচন কি সংক্রান্ত?
  • 30. চর্যাপদের কোন পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে?
  • ২৩ সংখ্যক পদের শেষাংশ পাওয়া যায় নি,অর্থাৎ ২৩ নং পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে। ২৪,২৫,৪৮ সংখ্যক, চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি।

  • 31. কোন সাহিত্যেকর্মে সান্ধ্যভাষার প্রয়োগ আছে?
  • চর্যাপদের ভাষা মূলত প্রাচীন বাংলা। তবে হিন্দি, অপভ্রংশ তথা মৈথিলী, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষারও প্রভাব দেখা যায়। চর্যাপদের ভাষাকে কেউ কেউ সান্ধ্য ভাষা বলেছেন। কারন এর ভাব ও ভাষা কোথাও স্পষ্ট, কোথাওবা অস্পষ্ট।

  • 32. চর্যাপদের কোন পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে?
  • ২৪,২৫,৪৮ সংখ্যক, চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি। ২৩ সংখ্যক পদের শেষাংশ পাওয়া যায় নি।

  • 33. চর্যাপদ হলো মূলত
  • 34. বাংলা সাহিত্যের ই্তিহাসে প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন ও বাংলা সাহিত্যের ই্তিহাসে প্রথম গ্রন্থ চর্যাপদ।

  • 35. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কোথা থেকে ?
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 36. বাংলা সাহিত্যের আদি কবি কে?
  •  চর্যাপদের প্রথম পদ লুইপার রচনা। এই কারণে লুইপা বাংলা সাহিত্যের আদি কবি।

  • 37. কোন কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন ?
  • পঞ্চাশটি চর্যা-পদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক রচনা করেন কাহ্নপা। এবং তার পরেই ভুসুকুপার স্থান। তিনি মোট আটটি পদ রচনা করেন। তার নাম নিয়ে কিছুটা মতভেদ আছে। মনে করা হয়, তার আসল নাম শান্তিদেব। ভুসুকুপা বাঙালি ছিলেন। অনুমান করা হয় তিনি পূর্ব বাংলা কবি। 

  • 38. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিস্কৃত হয় কত সালে ?
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 39. চর্যাপদ কোন ছন্দে লেখা?
  • চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা ।

  • 40. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিস্কৃত হয় কত সালে ?
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 41. বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন চর্যাপদের আবিষ্কার করেন--
  • বাংলা সাহিত্যর আদি নিদর্শন চর্যাপদ ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন। তিনি এটি নেপালের 'রাজ-দরবারের গ্রন্থাগার' থেকে আবিষ্কার করেন।

  • 42. বাংলা ভাষার প্রথম কবিতা সংকলন -
  • বাংলা ভাষার প্রথম কবিতা সংকলন এবং বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ।

  • 43. ‘সন্ধ্যাভাষা’ কোন সাহিত্যকর্মের সঙ্গে যুক্ত?
  • 44. চর্যাপদ কোন ধর্মাবলম্বীদের সাহিত্য?
  • 45. উল্লিখিতদের মধ্যে কে প্রাচীন যুগের কবি নন?
  • কাহ্নপাদ বা কাহ্ন পা বা কৃষ্ণপাদ বা কৃষ্ণাচার্য্য চুরাশিজন বৌদ্ধ মহাসিদ্ধদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনি চর্যাপদের তেরোটি পদ রচনা করেন। তবে কাহ্নপা রচিত ২৪তম পদটি পাওয়া যায়নি। চর্যাপদে শান্তি পার একটি পদ গৃহীত হয়েছে। শান্তি পা বিক্রমশিলা বিহারের দ্বারপণ্ডিত ছিলেন। দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান অতীশ তার শিষ্য। এগার শতকের প্রথমে তিনি জীবিত ছিলেন। তার চর্যাপদের ভাষা প্রাচীন মৈথিলি। শান্তি পা রত্নাকর শান্তির সংক্ষিপ্ত নাম। চর্যাপদের প্রথম এবং ঊনত্রিশতম পদ লুই পার রচনা ।

today's words

Current World

  • What is the number of current U.S. Congress which is established on January 3, 2021?

    Ans: 117th

     

  • Joe Biden is current and 46th U.S. President, What number he stands as Democratic President in the history of U.S.?

    Ans: 16th

  • Donald Trump was________ president of Republican party.

    Ans: 19th

  • View All

Blog Category

Features

  • বিসিএস, ব্যাংক, শিক্ষক নিবন্ধন, পিএসসিসহ সব ধরনের MCQ প্রশ্ন এবং সমাধান,
  • অধ্যায় অনুযায়ী অনুশীলন,
  • ইংরেজি এবং গণিত এর জন্য সহজ কৌশল,
  • অসংখ্য মডেল পরীক্ষা,
  • পরীক্ষার পর্যালোচনা,
  • সাম্প্রতিক বিষয় নিয়মিত আপডেট,
  • প্রতিদিন পাঁচটি করে vocabulary (Meaning, Synonyms, Antonyms, Example সহ )।
6883

Students

79846

Questions

150

Model Test